ঠিকমত ঘুমাতে পারছেন না?ঘুমের সমস্যা কে চিরবিদায় দিন

নিদ্রাহীন রাত কাটানো যন্ত্রনার সাথে কমবেশি সবাই পরিচিত।বিছানায় ঘুম না আসার যন্ত্রনায় এপাশ ও পাশ করা।
না ঘুমাতে পেরে চোখের নিচে কালি পড়া। মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া।
নানারকম অশান্তি।বিষন্নতা।মনোযোগ কমে যাওয়া।আরো কত কি?

ডাক্তারের পিছনে লক্ষ টাকা ঢেলে ও উপকার পান নাই।ঘুমের ঔষুধ ছাড়া ঘুমাতে পারেন না।আপনার আশেপাশেই র‌য়েছে এমন অনেক মানুষ।
আপনি কি তাদের মত ঘুমাতে পারছেন না?

আশা করি আজ থেকে আর কোনদিন আপনার ঘুমের ওষুধ লাগবে না।
যখন-তখন ইচ্ছামত ঘুমাতে পারবেন।
শুধু আমার দেখানো নিচের নিয়ম টা ফলো করুন।হাতেনাতে ফলাফল দেখুন।


নিদ্রাহীন রজনী আর নয়।জেনে নিন কি করে বিছানায় শোয়া মাত্র চলে যাবেন ঘুম পরীদের দেশে।

১- প্রথমে আপনি যে বিছানায় ঘুমাবেন,তাকে পরিষ্কার করে নিন।একটা বিছানা ঝাড়ার ঝাড়ু দিয়ে সুন্দর করে ঝাড় দিয়ে নিন।

২- এবার টানটান করে বিছিয়ে নিন বিছানাটা।

৩- চিৎ হোয়ে আরাম করে শুয়ে নিন। যাদের চিৎ হ্য়ে শোয়ার অভ্যাস নেই ,তারাও চিৎ হয়ে শোবেন।এটা দু-তিন দিনের জন্য। এর আপনি আপনার ইচ্ছা মত আরাম করে শুতে পারবেন।

৪- এবার লম্বা একটা দম নেন।জোরে নাক দিয়ে শ্বাস নিয়ে মুখ দিয়ে আস্তে আস্তে ছাড়ুন।দু-তিন বার করেন।

৫- এবার চোখ খোলা রেখে আপনার কপালকে দেখতে চেষ্টা করুন।মানে কপালের দিকে তাকাতে চেষ্টা করবেন।

৬- এবার চোখটাকে ঐ অবস্থায় রেখে ছোটাকে বন্ধ করুন।

৭- আবার লম্বা একটা দম নেন।জোরে নাক দিয়ে শ্বাস নিয়ে মুখ দিয়ে আস্তে আস্তে ছাড়ুন।দু-তিন বার করেন।

৮- এখন নাক দিয়ে খুব ধীরে ধীরে দম নিয়ে খুব ধীরে ধীরে দম ছাড়ুন।
কয়েকবার করেন।

৯- কাজ শেষ।

১০- আর কিছুই করতে হবে না।


২-৩ বার করলেই আপনার আয়ত্তে এসে যাবে।

দাঁতের যত্নে ১৫ টিপস

দেহের সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তুলতে সবাই খুবই আগ্রহী। কিন্তু এটাও সত্য, শুধু বাহ্যিক সৌন্দর্যই আসল সৌন্দর্য নয়। তাকে আরো বেশি ফুটিয়ে তুলতে দাঁতের সৌন্দর্য অপরিহার্য। তাই দাঁতের যত্নে দরকার_

১. প্রতি ছয় মাসে একবার, বছরে দুইবার অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ নেওয়া।
২. নিয়মিত দাঁত স্ক্যানিং পলিশিং করানো।
৩. দাঁতে গর্ত দেখলে বা দন্তক্ষয় শুরু হলে তা ফিলিংয়ের মাধ্যমে পূরণ করিয়ে নেওয়া।
৪. সকালে নাস্তার পর এবং রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে অবশ্যই দাঁত ব্রাশ করা।
৫. নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা।
৬. ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করা।
৭. সঠিক নিয়মে দাঁত ব্রাশ করতে হবে, নচেৎ দাঁতের ক্ষয় বৃদ্ধি পাবে। প্রতিবার দাঁত ব্রাশের পর অবশ্যই মাড়ি ম্যাসাজ করতে হবে।
৮. দাঁতে পান-সুপারির দাগ জমে গেলে বা জন্মগতভাবে দাঁত হলুদ রংয়ের হলে দাঁতে অবশ্যই লেজার বি্লচ করাতে হবে। এতে দাঁত ঝকঝকে সাদা ও সুন্দর হবে।
৯. দাঁত শিরশির করলে অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ মোতাবেক ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেষ্ট ব্যবহার করতে হবে।
১০. আগে দাঁত পড়ে গেলে সেখানে বি্লচের মাধ্যমে ফাঁকা স্থান পূরণ করে নিতে হবে।
১১. উঁচু-নিচু দাঁতের সময় মতো চিকিৎসা করাতে হবে।
১২. দুধদাঁতের সমস্যাকে অবহেলা না করে ছোটবেলা থেকেই তার যথাযথ যত্ন ও চিকিৎসা করাতে হবে।
১৩. পান-সুপারি, তামাক, সিগারেট ইত্যাদি গ্রহণের অভ্যাস থাকলে তা থেকে বিরত থাকতে হবে।
১৪. মাঝে মাঝে হালকা লবণ গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করতে হবে।
১৫. দাঁত ব্রাশ করার পরও যখন দুই দাঁতের মাঝে ময়লা থেকে যায় সেগুলো ডেন্টাল ফ্লসের মাধ্যমে পরিষ্কার করতে হবে।